আদিবাসীদের ইতিহাস - আদিবাসীদের সমস্যা
আপনি কি আদিবাসীদের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চান? আদিবাসী শব্দটি আমাদের অনেকের কাছে পুরাতন হলেও আদিবাসীদের ইতিহাস সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা? আদিবাসীদের ইতিহাস এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি আদিবাসী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ আদিবাসীদের ইতিহাস - আদিবাসীদের সমস্যা
- আদিবাসীদের সমস্যা
- আদিবাসীদের বৈশিষ্ট্য
- আদিবাসীদের তালিকা
- আদিবাসীদের জীবন যাপন
- আদিবাসীদের অধিকার
- আদিবাসী কারা
আদিবাসীদের সমস্যা
সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত হলেও আজও পৃথিবীর বুকে আদিবাসীরা অবহেলিত নির্যাতিত অবস্থায় বসবাস করছে। আমাদের দেশের আদিবাসীরা শিক্ষা স্বাস্থ্য ও বাসস্থানের সুবিধা সহ নানা ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানা খাতে আমাদের দেশের যাত্রার উন্নতি হলেও আদিবাসীদের মধ্যে খুব একটা দৃশ্যমান হয় না।
দারিদ্র্যের হার ও তাদের মধ্যে বেশী। আমরা একটু খেয়াল করলে দেখতে পাই আমাদের তুলনায় আদিবাসীদের আধুনিকতার ছোঁয়া তো দূরের কথা জীবনধারণের খাবার জোগাড় করতে তাদের হিমশিম খেতে হয়। আদিবাসীদের পিছিয়ে যাওয়ার কারণ বাংলাদেশের আদিবাসীদের রাষ্ট্রীয় নীতিমালা প্রণয়নে আদিবাসীদের প্রেক্ষাপট বিবেচনা না করা। রাজশাহী উপজেলার গোদাগাড়ী ইউনিয়ন এর দেওপাড়া ও বাসুদেবপুর এর ২০১১ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী বাসুদেবপুর এর জনসংখ্যা ২৬ হাজার।
আরো পড়ুন বেগম রোকেয়ার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কোনটি
দেওপাড়া জনসংখ্যা ৩৯ হাজার। শুমারির তথ্যমতে বাসুদেবপুর এর সাক্ষরতার হার ৫৭ শতাংশ। বাসুদেবপুর এর জনসংখ্যার ৭০ ভাগ জনগণের শুধু অক্ষর জ্ঞান রয়েছে। কোন পায়খানা নেই এরকম পরিবারের সংখ্যা ৯ শতাংশ। দেওপাড়া সাক্ষরতার হার ৫১ শতাংশ। এখানকার অধিকাংশ জনগণ এর অক্ষর জ্ঞান নেই। ৩০ শতাংশের বেশি মানুষের পায়খানা নেই। আদিবাসীদের সমস্যা সমাধানে সরকারকে প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে।
আদিবাসীদের বৈশিষ্ট্য
অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের পরতে পরতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আদিবাসী। বিভিন্ন বৈচিত্র্যময় জীবনধারা সংস্কৃতি আর অনন্য শিল্পশৈলী তে ঘেরা এই আদিবাসী সম্প্রদায় গুলো। আদিবাসীদের ইতিহাস এ আর্টিকেলটিতে জানবো আদিবাসীদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
সাঁওতাল বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের বসবাসকারী অন্যতম একটি প্রাচীন বৃহৎ নৃ-গোষ্ঠী। বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলা সময়ে তারা বাস করে। এই আদিবাসীরা তারা তাদের নিজেদের পরিচয় দেয় হড় অর্থাৎ মানুষ হিসেবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে, তেভাগা স্বদেশী আন্দোলন ইত্যাদি নানা ঐতিহাসিক ঘটনা সাঁওতালদের সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে
সাঁওতাল মহিলারা সাধারণত হাঁসুলি, মল বা বালা ইত্যাদি পড়তে পছন্দ করে এবং খোপায় ফুল তারা অনেক ভালোবাসে। তারা সাধারণত এক দরজা বিশিষ্ট জানালাবিহীন ছোট ঘরে বাস করে। সাঁওতালরা মথা, পাচাতাত, পাচি পোশাক পড়তে ভালবাসে এবং পুরুষরা থান কাপড়ের ধুতি গেঞ্জি লুঙ্গি-গামছা ব্যবহার করে থাকে।
সাঁওতালদের ছয় রকমের বিবাহ প্রথা চালু রয়েছে। সাধারণত কৃষিকাজ করে জীবন ধারন করে কৃষি কাজের যন্ত্রপাতি এরা নিজেরাই তৈরি করে থাকে। এরা সোহরাই ,দাসাই, বাহা,নবান্ন প্রভৃতি উৎসব পালন করে। এদের প্রধান খাদ্য ভত। ভারতের পাশাপাশি সাঁওতালরা মুরগি, মাছ , ইঁদুর, খরগোশ। এদের প্রধান দেবতার নাম হচ্ছে সূর্য। সাঁওতালি ভাষায় তারা তাদের দেবতা কে বলে বংগা। পাহাড়ের দেবতার নাম মারাংমুরো।
আরো পড়ুন জাতীয় চার নেতা কেন জেলে ছিল
বাংলাদেশের আরো একটি আদিবাসীর নাম হচ্ছে ত্রিপুরা। এরা চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাস করে। এরা সাধারণত তাদের হিলাম ভাষা ব্যবহার করে। পুরুষরা সাধারণত খবর ধুতি পড়ে থাকে নারী এবং পুরুষের জাতীয় পোশাক হচ্ছে রিমতাই। এরা নিজস্ব দেবতার পাশাপাশি হিন্দু ধর্মের দেবতাদের আরাধনা করে থাকে।
আদিবাসীদের ইতিহাস আর্টিকেলে এবারে জানাবো মনিপুর মণিপুরীদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে এরা সাধারণত সিলেট ও ভারতের মনিপুরে বাস করে। এরা বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত যেমন পাঙন, বিষ্ণুপ্রিইয়া,মৈতৈ। দোল পূর্ণিমায় এরা মাঠে নৃত্য করে। এদের অন্যতম উৎস হচ্ছে রাস পূর্ণিমা। এরা হাতে বোনা কাপড় হস্তশিল্পর কাজে অত্যন্ত দক্ষ প্রকৃতির।
বাংলাদেশের আরেকটি আদিবাসী হচ্ছে গারো সমাজ। এদের ভাষা হচ্ছে মান্দি ভাষা। এরা সাধারনত বাংলাদেশের সিলেট এবং ময়মনসিংহ জেলায় বাস করে। এদের আদি ধর্মের নাম সাংসা্রেক। এদের খাবার হচ্ছে হাঁস-মুরগি গরু-ছাগল শুকুর প্রভৃতি। এদের প্রিয় খাদ্য হচ্ছে মদ। বিবাহের ক্ষেত্রে এদের গোত্র বিবাহ নিষিদ্ধ। গারো সমাজে ছেলেদের ছেলেরা অবহেলিত এবং মায়ের মৃত্যুর পর বাবার প্রতি মেয়ের কোন দায়িত্ব থাকে না। কৃষি কাজের পাশাপাশি বর্তমানে নানান পেশায় এরা জড়িয়ে রয়েছে।
আদিবাসীদের তালিকা
দিনাজপুর সদর উপজেলার আওতাধীন বসবাস করা আদিবাসীদের আদিবাসী সম্প্রদায়ের তালিকা নিম্নরূপ পেশ করা হলো
- সাঁওতাল= ৫০১৯ জন
- ওড়াও=৬৬২ জন
- মাহালি=৩৪৪ জন
- মুন্ডারী = ২২ জন
- কোল হে=৯৭ জন
- রাজবংশী = ২৬ জন
- মালো = ৬ জন
- তুরি = ১৭৬ জন
- মুশহর = ৪৬১ জন
- মালো = ৯০ জন
- রায় = ২৬ জন
- ভুইমালি = ১২২ জন
এখানে মোট নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর গ্রামের সংখ্যা ৬২ টি, পুরুষের সংখ্যা ৪৪৯৩ জন, মহিলার সংখ্যা ৩৭৬৪ জন এবং এখানে নৃতাত্ত্বিক খানার সংখ্যা ১৫৫৬ টি।
আদিবাসীদের জীবন যাপন
আদিবাসীদের ইতিহাস ও আদিবাসীদের সমস্যা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আদিবাসীদের ইতিহাস এই আর্টিকেল টিতে এবারে জানবেন আদিবাসীদের জীবন যাপন সম্পর্কে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আদিবাসীরা বসবাস করছে। এরমধ্যে বান্দরবানে ত্রিপুরা আদিবাসী একটি। বাংলাদেশের বান্দরবানের ত্রিপুরা পাড়ায় যদি আপনি যেতে চান তাহলে প্রায় ৫০ টি পাহাড় অতিক্রম করে সেই গ্রামে আপনাকে পৌঁছাতে হবে। এখানের মানুষ প্রকৃতির সাথে এমন ভাবে মিশে আছে যে কোন ধরনের রোগ বালাই তাদের নাই বললেই চলে। অসুখ-বিসুখ এর ক্ষেত্রে তারা ঔষধি গাছ গাছের চামড়া, গাছ লতাপাতা ছাড়া চিকিৎসা নেওয়ার অন্য কোনো সুযোগ নেই।
এবারে আসা যাক রাঙামাটির দুর্গম পাহাড়ে তাদের জীবনযাপন কেমন সেই প্রসঙ্গে। এখানে ১২০টি সম্প্রদায়ের আদিবাসী র মোট জনসংখ্যা ১৬৫। এখানকার পাশাপাশি ৪ টি পাহাড় মিলে বসতি মিলে গঠিত হয়েছে এই পাংখোয়া পাড়া গ্রাম টি। এই এলাকার প্রধান বাহন হচ্ছে নৌকা। রাঙ্গামাটি জেলা শহর বা অন্যান্য জায়গায় তারা যাওয়ার পথে নৌকা ব্যবহার করে থাকে।
আরো পড়ুন জেল হত্যা দিবসের ইতিহাস
এখানে বসবাসকারী আদিবাসীরা জুম চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এছাড়াও বর্তমানে সেখানে গড়ে উঠেছে তাঁত শিল্প। এখানকার অধিবাসীরা অসুখ-বিসুখ সারাতে বিলাইছড়ি যেয়ে থাকেন। এখানকার অধিবাসীরা সাধারণত শুকর, গরু, মুরগি পালন করে থাকে।
বাংলাদেশের পার্বত্য ভূমিরূপ খাগড়াছড়ি কি রয়েছে আদিবাসীদের বাস। পাহাড়ের গায়ে গায়ে লেগে আছে তাদের বাড়িঘর। ভূমিরূপ এবং জীবনযাত্রা দুটো এখানে বৈচিত্র্যময়। এখানকার আদিবাসীদের প্রিয় খাবারের মধ্যে রয়েছে কাচা বাসের গাছ। এখানে প্রতি সপ্তাহে হাট বসে। হাটে কেনা এবং বিক্রেতার জন্য মেয়েরাই এগিয়ে রয়েছে।
পাহাড়ি মেয়েরা অনেক আগ্রহ নিয়ে কেনে বাহারি রকমের কাপড় চোপড়। কেউ চাকমা কেউ মারমা কেউবা টিপরা নৃ গোষ্ঠীর আদিবাসীরা এ হাটের প্রাণ। খাগড়াছড়ির সকল হাটের চিত্র একই রকম। শাকসবজি ধান গম ইত্যাদি জুম চাষ করে এখানকার অধিবাসীরা জীবিকা নির্বাহ করে।
আদিবাসীদের অধিকার
আদিবাসীদের ইতিহাস ও আদিবাসীদের সমস্যা এ আর্টিকেলের এ পর্যায়ে আমরা জানবো আদিবাসীদের আদিবাসীদের অধিকার সম্পর্কে। বর্তমানে বাংলাদেশের সংবিধানে সাধারণ আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে স্বল্প মাত্রায় হলেও আদিবাসীদের কথা উল্লেখ রয়েছে। বর্তমান আইন ও বাংলাদেশ কর্তৃক অনুমোদিত এবং সরকারের অধীনে অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে যথাযথ গুরুত্ব না দিলেও সাধারণ জনগণও তাদের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলছে।
যেমন জোরপূর্বক অথবা জাল দলিলের মাধ্যমে সমতল আদিবাসীদের জমি অন্যের কাছে বহু দশক ধরে হাতছাড়া হয়ে আছে। এর মধ্যে বিশেষ করে উত্তরবঙ্গে রাখাইন প্রদর্শিত এলাকা ও বৃহত্তর বরিশাল এলাকায় এ ঘটনা বেশি দেখা যাচ্ছে। ১৯৫০ সালের প্রজাস্বত্ব আদিবাসীদের ভূমি অন আদিবাসী নিকট হস্তান্তর করা নিষেধ রয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে এটি কার্যকর করা হয়।
সে কারণে সমতল আদিবাসীরা পার্বত্য অঞ্চলের মতো একটু ভূমি কমিশন প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে বহুদিন আগে থেকেই কিন্তু এখানে প্রশাসনিক ও অন্যান্য জটিলতা রয়েছে। যার কারণে সরকার এই দাবি খুব শিগগিরই না পারার আশঙ্কা রয়েছে। এর জন্য সরকার দুটি পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন ১৯৫০ সালের ভূমি আইন সংশোধন করে জেলা রাজস্ব কর্মকর্তার কাছে সরকার বেদখলকৃত জমি আবার উদ্ধারের দায়িত্ব অর্পণ করতে পারে এখানে মালিকানা হস্তান্তর এর বিষয় জড়িত থাকুক বা নাই থাকুক।
আর দ্বিতীয়তঃ সমতল আদিবাসীদের এবং সাধারন নাগরিকদের কৃষি জমি সংক্রান্ত সকল বিদআত সমূহের দ্রুত এবং সুষ্ঠ নিষ্পত্তি করার জন্য সরকার জেলা পর্যায়ে কর্মরত বিচারক সংবলিত বিশেষ আদালত গঠন করতে পারেন। এতে সময় এবং খরচ দুটোই অপচয় হবে না।
ভাষা এবং সংস্কৃতির ক্ষেত্রে ২০১১ সালের সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীতে দেশের সব নাগরিকের পরিচয় বাঙালি হিসেবে উল্লেখ করে উপজাতি ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী আদিবাসীদের মনে আঘাত হেনেছে। তাদের কৃষ্টি সংস্কৃতি পশ্চাত্যের অনেক দেশে রাষ্ট্র,' বেসরকারি ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য সংগঠন বিপুল পরিমাণ অর্থের জোগান দেয়। কিন্তু আমাদের এই দেশের ক্ষেত্রে কেউ এগিয়ে আসে না। তাই প্রতিটি প্রতিকূল অবস্থায় আদিবাসীদের একজোট হয়ে কাজ করা ছাড়া কোন উপায় নেই। এ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ যুবক-বৃদ্ধ, গ্রামবাসী, নগরবাসী সবাই একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।
আদিবাসী কারা
আদিবাসীদের ইতিহাস আর্টিকেলের বিপর্যয় আমরা জানবো আদিবাসী কারা। আদিবাসী হচ্ছে সাংস্কৃতিকভাবে স্বতন্ত্র একটি জনগোষ্ঠী। যে গোষ্ঠীর সদস্যরা সরাসরি একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলের প্রাচীনতম বাসিন্দাদের বংশধর। যার কিছু পরিমাণে আদি জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ও ভাষা নিজেদের মধ্যে লালন-পালন করে রেখেছে।
এলাকাভেদে তাদের আদিবাসী মানুষ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ইত্যাদি নামে অভিহিত করা হয়েছে। সাধারণ জনগণকে সাধারণত আদিবাসী হিসেবে বর্ণনা করা হয় তখন যখন তারা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের ঐতিহ্য সংস্কৃতি নিজেদের মধ্যে আঁকড়ে ধরে রাখে। সারা বিশ্বে প্রায় ৫ হাজার আদিবাসী জাতি রয়েছে। সারাবিশ্বে আদিবাসীদের মোট জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি থেকে ৬০ কোটি পর্যন্ত
আদিবাসীদের ইতিহাস ও আদিবাসীদের সমস্যা এই আর্টিকেলটিতে আদিবাসীদের সমস্যা সহ আরো অনেক বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আদিবাসীদের ইতিহাস সম্পর্কে এখান থেকে আপনারা যদি কিছুটা হলেও জ্ঞান অর্জন করতে পারেন তাহলে আমাদের কষ্ট সার্থক হবে বলে মনে করি। আদিবাসীদের ইতিহাস ও আদিবাসীদের সমস্যা সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন কিছু জানার থাকে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। ২৩২৬১
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন